আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা ফুটবল বিশ্বের একটি বড় ধরনের প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা যা দেশ দুইটির জাতীয় ফুটবল দল, এবং তাদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘটিত হয়ে থাকে। এই দুইটি দলের মধ্যকার প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতাকে অনেক সময় "দক্ষিণ আমেরিকানদের যুদ্ধ (Battle of the South Americans)" বলা হয়।
উৎপত্তি
আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের মধ্যে ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা শুরু হয় উভয় দেশে খেলাটি জনপ্রিয় হওয়ার আগেই। বর্তমান সময় খুব কম মানুষই দেশ দুইটির মধ্যকার যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক বোঝাপড়ার কথা স্মরণ করে। দেশ দুইটির মধ্যকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রায় সব ধরনের ক্রীড়াতেই লক্ষ্য করা যায়, তবে পুরুষ ফুটবলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা একটু বেশিই। খেলায় কোন দলই পরাজয় বরণ করতে চায়না, এমনকি কখনও কখনও দুই দলের মধ্যকার খেলাটি যদি কোন চ্যাম্পিয়নশিপে সংঘটিত হয় তবে ঐ চ্যাম্পিয়নশিপের তুলনায় খেলাটিই বেশি গুরুত্ব লাভ করে। দুই দলের মধ্যকার এই প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতার তীব্রতার উদাহরণস্বরূপ ১৯৪৬ সালের ঘটনার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে (নিচে দেখুন), যার পর দল দুইটি দশ বছর যাবত্ একে অপরের মুখোমুখি হয়নি।
পরিসংখ্যান
খেলা | আর্জেন্টিনা জয়ী | ড্র | ব্রাজিল জয়ী | গোল |
১০৪ | ৩৮ | ২৬ | ৪০ | ১৬০/১৬২ |
প্রধান শিরোপা | আর্জেন্টিনা | ব্রাজিল |
বিশ্বকাপ | ২ | ৫ |
অলিম্পিক স্বর্ণ[২] | ২ | ১ |
কোপা আমেরিকা | ১৪ | ৮ |
কনফেডারেসন্স কাপ | ১ | ৪ |
অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ | ৬ | ৫ |
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ | ০ | ৩ |
মোট | ২৫ | ২৬ |
অপ্রধান এবং বাছাই প্রতিযোগিতা শিরোপা | আর্জেন্টিনা | ব্রাজিল |
প্যান আমেরিকান গেমস | ৬ | ৪ |
দক্ষিণ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপ | ৪ | ১১ |
দক্ষিণ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ | ৩ | ১০ |
দক্ষিণ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ | ০ | ৩ |
কনমেবল পুরুষদের প্রাক-অলিম্পিক প্রতিযোগিতা(d) | ৪ | ৭ |
প্যানআমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ(d) | ১ | ২ |
মোট | ১৮ | ৩৮ |
আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল প্রথম মুখোমুখি হয় ১৯১৪ সালে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত দল দুইটি ৯৫টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে প্রদর্শনী খেলা, বিশ্বকাপের খেলা এবং অন্যান্য দাপ্তরিক প্রতিযোগিতা (যুব দলের খেলা ছাড়া)। এই ৯৫টি খেলার মধ্যে ৩৬টিতে জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা, ৩৬টিতে জয় পেয়েছে ব্রাজিল এবং বাঁকি ২৪টি খেলা অমীমাংসিত রয়ে গেছে। মোট গোলের ১৫১টি করেছে আর্জেন্টিনা এবং ১৪৭টি করেছে ব্রাজিল।
[৭] শুধুমাত্র বিশ্বকাপের খেলা হিসাব করলে তাতে ব্রাজিল ২টি জয় নিয়ে এগিয়ে আছে, একটি খেলা হয়েছে ড্র এবং অন্যটি জিতেছে আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় বেশি জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। তারা জিতেছে ১৫টি খেলায়, ৮টি খেলা ড্র হয়েছে এবং ৯টি জিতেছে ব্রাজিল। দল দুইটির মধ্যে এখন পর্যন্ত ৫০টি প্রদর্শনী খেলা অণুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ১৯টি জিতেছে ব্রাজিল, ১৯টি জিতেছে আর্জেন্টিনা এবং ড্র হয়েছে ১৪টি। ১৯৭০ এর দশকে কিছুটা খারাপ সময় কাটায় আর্জেন্টিনা। সেসময় তারা ১২টি খেলার মধ্যে মাত্র একটিতে জয় লাভ করে, ৭টিতে পরাজিত হয় এবং ৪টি খেলা ড্র হয়।
দুই দলের মধ্যে সবচেয়ে বড় জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা, তারা ৬-১ গোলের ব্যবধানে ব্রাজিলকে পরাজিত করে (বুয়েনোস আইরেস, ১৯৪০)। এছাড়া, তারা ১-৫ গোলের ব্যবধানেও জয় পেয়েছে (রিউ দি জানেইরু, ১৯৩৯)। ব্রাজিলের বড় জয়গুলো হল ৬-২ গোলের ব্যবধানে (রিউ দি জানেইরু, ১৯৪৫ ও ১৯৬০) এবং ১-৪ গোলের ব্যবধানে (বুয়েনোস আইরেস, ১৯৬০)।
আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের মধ্যে সর্বশেষ মহাদেশীয় খেলা অণুষ্ঠিত হয় ২০০৭ সালের ১৫ জুলাই, ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো শহরের এস্তাদিও হোসে পাচেঞ্চো রোমেরোতে। খেলাটি ছিল ২০০৭ কোপা আমেরিকার ফাইনাল। খেলায় ব্রাজিল ৩-০ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে। ব্রাজিলের পক্ষে প্রথম গোলটি করেছিলেন হুলিও বাপতিস্তা, দ্বিতীয় গোলটি ছিল রোবের্তো আয়ালার আত্মঘাতী গোল এবং তৃতীয় গোলটি করেন দানি আলভেস।
তারিখ | মাঠ | স্কোর | বিজয়ী | মন্তব্য |
১২ অক্টোবর ২০১৪ | বেইজিং | ২ – ০ | ব্রাজিল | সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস |
২১ নভেম্বর ২০১২ | বুয়েনোস আইরেস | ২(৩) – ১(৪) | আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ী | সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস |
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ | গোইয়ানিয়া | ২ – ১ | ব্রাজিল | সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস |
৯ জুন ২০১২ | নিউ জার্সি | ৪ – ৩ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ | বেলেম | ২ – ০ | ব্রাজিল | সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস |
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ | কোর্দোবা | ০ – ০ | ড্র | সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস |
১৭ নভেম্বর ২০১০ | দোহা | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ | রোজারিও | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ২০১০ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
১৮ জুন ২০০৮ | বেলো অরিজন্ঠ | ০ – ০ | ড্র | ২০১০ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
১৫ জুলাই ২০০৭ | মারাকাইবো | ৩ – ০ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ২০০৭ |
৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | লন্ডন | ৩ – ০ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
২৯ জুন ২০০৫ | ফ্রাঙ্কফুর্ট | ৪ – ১ | ব্রাজিল | ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন |
৮ জুন ২০০৫ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ১ | আর্জেন্টিনা | ২০০৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
২৫ জুলাই ২০০৪ | লিমা | ২(৪) – ২(২) | ড্র-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ী | কোপা আমেরিকা ২০০৪ |
২ জুন ২০০৪ | বেলো অরিজন্ঠ | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ২০০৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
৫ সেপ্টেম্বর ২০০১ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | ২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
২৬ জুলাই ২০০০ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ | পোর্তো আলেগ্রে | ৪ – ২ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
১১ জুলাই ১৯৯৯ | সিউদাদ দেল এস্তে | ২ – ১ | ব্রাজিল | ১৯৯৯ কোপা আমেরিকা |
২৯ এপ্রিল ১৯৯৮ | রিউ দি জানেইরু | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
৮ নভেম্বর ১৯৯৫ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
১৭ জুলাই ১৯৯৫ | রিভেরা | ২(৪) – ২(২) | ড্র-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ী | কোপা আমেরিকা ১৯৯৫ |
২৩ মার্চ ১৯৯৪ | রেসিফি | ২ – ০ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
২৭ জুন ১৯৯৩ | গুয়াইয়াকিল | ১(৬) – ১(৫) | ড্র-আর্জেন্টিনা পেনাল্টিতে জয়ী | কোপা আমেরিকা ১৯৯৩ |
১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
১৭ জুলাই ১৯৯১ | সান্তিয়াগো দে চিলি | ৩ – ২ | আর্জেন্টিনা | কোপা আমেরিকা ১৯৯১ |
২৭ জুন ১৯৯১ | কুরিতিবা | ১ – ১ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
২৭ মার্চ ১৯৯১ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ৩ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
২৪ জুন ১৯৯০ | তরিনো | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | ১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ |
১২ জুলাই ১৯৮৯ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ০ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৮৯ |
১০ জুলাই ১৯৮৮ | মেলবোর্ন | ০ – ০ | ড্র | গোল্ড কাপ ১৯৮৮ |
৫ মে ১৯৮৫ | বাইয়া | ২ – ১ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
১৭ জুন ১৯৮৪ | সাঁউ পাউলু | ০ – ০ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ | রিউ দি জানেইরু | ০ – ০ | ড্র | কোপা আমেরিকা ১৯৮৩ |
২৪ অগাস্ট ১৯৮৩ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | কোপা আমেরিকা ১৯৮৩ |
২ জুলাই ১৯৮২ | বার্সেলোনা | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ১৯৮২ ফিফা বিশ্বকাপ |
৪ জানুয়ারি ১৯৮১ | মন্তেভিদেও | ১ – ১ | ড্র | মুন্দিয়ালিতো |
২৩ অগাস্ট ১৯৭৯ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ২ | ড্র | কোপা আমেরিকা ১৯৭৯ |
২ অগাস্ট ১৯৭৯ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ১ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৭৯ |
১৮ জুন ১৯৭৮ | রোজারিও | ০ – ০ | ড্র | ১৯৭৮ ফিফা বিশ্বকাপ |
১৯ মে ১৯৭৬ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ০ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ১ | ব্রাজিল | আতলান্তিক কাপ |
১৬ অগাস্ট ১৯৭৫ | রোজারিও | ১ – ০ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৭৫ |
৬ অগাস্ট ১৯৭৫ | বেলো অরিজন্ঠ | ২ – ১ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৭৫ |
৩০ জুন ১৯৭৪ | হানোফার | ২ – ১ | ব্রাজিল | ১৯৭৪ ফিফা বিশ্বকাপ |
৩১ জুলাই ১৯৭১ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ২ | ড্র | রোকা কাপ |
২৮ জুলাই ১৯৭১ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | রোকা কাপ |
৮ মার্চ ১৯৭০ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ১ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
৪ মার্চ ১৯৭০ | পোর্তো আলেগ্রে | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
৯ জুন ১৯৬৫ | রিউ দি জানেইরু | ০ – ০ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
৩ জুন ১৯৬৪ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | নেশন্স কাপ |
১৬ এপ্রিল ১৯৬৩ | রিউ দি জানেইরু | ৫ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
১৩ এপ্রিল ১৯৬৩ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ২ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
২৪ মার্চ ১৯৬৩ | লা পাজ | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১২ জুলাই ১৯৬০ | রিউ দি জানেইরু | ৫ – ১ | ব্রাজিল | আতকান্তিক কাপ |
২৯ মার্চ ১৯৬০ | বুয়েনোস আইরেস | ৪ – ১ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২৬ মার্চ ১৯৬০ | বুয়েনোস আইরেস | ৪ – ২ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
২০ মার্চ ১৯৬০ | সান হোসে | ১ – ০ | ব্রাজিল | প্যানআমেরিকান কাপ |
১৩ মার্চ ১৯৬০ | সান হোসে | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | প্যানআমেরিকান কাপ |
২২ ডিসেম্বর ১৯৫৯ | গুয়াইয়াকিল | ৪ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৪ এপ্রিল ১৯৫৯ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১০ জুলাই ১৯৫৭ | সাঁউ পাউলু | ২ – ০ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
৭ জুলাই ১৯৫৭ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
৩ এপ্রিল ১৯৫৭ | লিমা | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৮ জুলাই ১৯৫৬ | আভেয়ানেদা | ০ – ০ | ড্র | আতলান্তিক কাপ |
১৮ মার্চ ১৯৫৬ | মেক্সিকো সিটি | ২ – ২ | ড্র | প্যানআমেরিকান কাপ |
৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৬ | মন্তেভিদেও | ১ – ০ | ব্রাজিল | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৩ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ১ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২০ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | রিউ দি জানেইরু | ৬ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | সান পাবলো | ৪ – ৩ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৫ | সান্তিয়াগো দে চিলি | ৩ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১৭ জানুয়ারি ১৯৪২ | মন্তেভিদেও | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চাম্পিপনশিপ |
১৭ মার্চ ১৯৪০ | আভেয়ানেদা | ৫ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১০ মার্চ ১৯৪০ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
৫ মার্চ ১৯৪০ | বুয়েনস আইরেস | ৬ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০ | সাঁউ পাউলু | ২ – ২ | ড্র | রোকা কাপ |
২২ জানুয়ারি ১৯৩৯ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
১৫ জানুয়ারি ১৯৩৯ | Rরিউ দি জানেইরু | ৫ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৭ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৩০ জানুয়ারি ১৯৩৭ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৫ ডিসেম্বর ১৯২৫ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ২ | ড্র | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১৩ ডিসেম্বর ১৯২৫ | বুয়েনোস আইরেস | ৪ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৯ ডিসেম্বর ১৯২৩ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১৮ নভেম্বর ১৯২৩ | মন্তেভিদেও | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১৫ অক্টোবর ১৯২২ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ০ | ব্রাজিল | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২ অক্টোবর ১৯২১ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৫ সেপ্টেম্বর ১৯২০ | ভালপারাইসো | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১ জুন ১৯১৯ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ৩ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
১৮ মে ১৯১৯ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ১ | ব্রাজিল | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৩ অক্টোবর ১৯১৭ | মন্তেভিদেও | ৪ – ২ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১০ জুলাই ১৯১৬ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৭ সেপ্টেম্বর ১৯১৪ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২০ সেপ্টেম্বর ১৯১৪ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা
|
No comments:
Post a Comment